মাঝে মাঝে আমাদের মনে হয় জীবনের কোন অর্থ নেই। কেন পৃথিবীতে আসলাম আর কী করছি ইত্যাদি নিয়ে ভাবনা ঘুরপাক খেতে থাকে আমাদের মনে। এই বিভিন্ন ভাবনা নিয়ে আমাদের মনে অসন্তুষ্টি
মতের সাথে অমিল হলেই অনেকে মা, বাবা, ভাই, বোনসহ স্ত্রী-সন্তানকে নিয়েও গালাগালা করে, নোংরা মন্তব্য করে, এমনকি হত্যার হুমকি পর্যন্ত দেয়। আবার এমন অনেককে পেয়েছি, চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা পর্যন্ত
আজ আপনি পুলিশ বলে হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে কারো জোড়ালো ভূমিকা নাই! কেউ রাস্তায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে না! মিছিল মিটিং কিংবা টকশো কোনটাই হবেনা! কারন আপনি পুলিশ! আজকে আপনার সাথে
আজ কোথায় সেই শুশীল সমাজ? আজ কোথায় মানবতা? আজ কোথায় জনতার আন্দোলন ? মানুষের ভরসার আশ্রয়স্থল হাসপাতাল ,মানুষ হাসপাতালে গেলে বেঁচে থাকার স্বপ্ন থাকে কিন্তু সেই হাসপাতালেই আজ যদি হত্যা
অ্যাসাইনমেন্ট হলো এক প্রকার হ্যান্ড নোট- যা ফটোকপি বা কম্পিউটারের দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। আবার ফেসবুকে ইউটিউব থেকওে ডাউনলোড বা প্রিন্টও করা যায়, যা দেখে দেখে লেখা পদ্ধতিতে সম্পুর্ন করে
আটাশ বছর আগে, ১৯৯২ সালের ২০ মার্চ, চীনের নানচিং চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের (তৎকালীন নানচিং চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়) ছাত্রী লিন-কে ধর্ষণের পর হত্যা করেছিল মা চিয়াং। চতুর মা চিয়াং ঘটনার পর পরই আত্মগোপন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে অদ্ভুত একটি বিষয় লক্ষ্য করা যাচ্ছে” এই যে এতো এতো রাজনৈতিক দল এবং দলের নেতারা যারা হর হামেশা জাতিকে নানা জ্ঞান বিতরণ করেন কিন্তু সংকটের সময় দেখা যায়
দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সময়ের কোনও বাঁধাধরা নিয়ম নেই। ১২ ঘণ্টা, ১৬ ঘণ্টা এমনকি ১৮ ঘণ্টাও ডিউটি করতে হয় প্রতিদিন। সাপ্তাহিক ছুটি বলতেও কিছু নেই। বছরে দুই-একবার ছুটির আবেদন করলে কখনও
আমাদের প্রাণপ্রিয় প্রতিষ্ঠান জাতীয় প্রেস ক্লাব সম্পর্কে কিছু লিখতে গিয়ে কিছু কথা বলতে হয়। সংবাদপত্রকে বলা হয় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত সংবাদ কর্মীরা সেই স্তম্ভেরই অংশ বটে। অনেক
সাম্প্রতিক পরপর কয়েকটি ধর্ষণ ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক নারীকে বিবস্ত্র করে যৌন নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকের মতামত দেখেছি। কেউ বলেছেন ক্রসফায়ার দিতে হবে, কেউ বলেছেন পুরুষের ধর্ষণকাজে ব্যবহৃত