বর্তমান সময়ে আমার নিজের চোখে দেখা বাংলাদেশে যে ব্যক্তি গুলি ১০/১৫ হাজার টাকা দিয়ে যাদের সংসার চলে তাদের কেউ একজনকে যদি জিজ্ঞাসা করেন, বাজার থেকে গরুর মাংস কিনে খেয়েছেন কোন
পিটিয়ে মানুষ বানানো ছিল আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি। ছোটবেলায় আমাদের অভিভাবকগন স্কুলের শিক্ষকদের বলে দিতেন, মাংসগুলো আপনাদের, হাড্ডিগুলো আমার। না পড়লে পিটিয়ে পিঠের ছাল তুলে ফেলবেন, ইত্যাদি। এমনকি বাসায় অভিযোগ করলে
আমি বাংলাদেশের কথা বলি। আমি বাংলাদেশের ছেলে।বাংলাদেশের সুর লয় তালের মধ্যে আমার জীবন, আমার প্রাণ; আমার বেঁচে থাকার সবটুকু আনন্দ। বাংলাদেশের আকাশে বাতাসে
ছোটবেলায় আমরা যখন খেলতাম, প্রায় প্রতিদিন সঙ্গীদের সাথে ঝগড়া হতো। হাতাহাতি মারামারি কদাচিৎ হতো। কেউ কেউ অবশ্য মুখেও কিছু না বলে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে প্রতিপক্ষকে লাথি দেখাত। কখনো দেখিয়ে
আমার মায়ের মুখ দেখে বহুজন্মের দুঃখের কথা মনে পড়ে। মায়েদের মুখটাই এমন! মায়ের মুখ একটা ঝোড়ো হাওয়ায় উড়ে গেছে। এখন আর মনে করতে পারি না কিন্তু মায়ের জন্যও একটা চাপা
বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী উচ্চশব্দ সৃষ্টি করা ও প্রচার উচ্চ শব্দের ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। অথচ প্রতিদিনই বিভিন্ন কর্মসুচি , গায়ে হলুদ, ঈদ, পহেলা বৈশাখ, সভা-সমাবেশসহ সকল অনুষ্ঠানে ৭০ ডেসিবল
শুধুমাত্র ইগোর কারণে চোখের সামনে অনেক সম্পর্ক ভেঙ্গে যেতে দেখেছি ! চোখের সামনে নিমিষেই দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে কয়েক বছরের সম্পর্ক, খুব সহজেই।সম্পর্কগুলোতে ভালোবাসার একটুও কমতি ছিল না কিন্তু!অন্যকে ছাড়িয়ে যাওয়ার
কত্তো সহজ, কত্তো সাধারণ আমাদের জীবন,সরল সমীকরণ। মনে হয় চোখবুঁজে হাতের কড়া গুনেই সব হিসেব মিলিয়ে দেওয়া যাবে। ব্যাপারখানা এমন যেন,মায়ের হাতে মাখা দুধভাত। মুখে দিলেই এক ঢেকুরে মিলিয়ে যাবে।
আমার জীবনের গল্প : মনে আছে? তুমি মাঝে মাঝেই সেজেগুজে ছবি পাঠাতে আমায় এই আশায় যে আমি প্রশংসা করবো, যেটা আমি কখনই করতাম না। তারপর বলতে কেমন লাগছে আমায়? তখন
আজকের কয়েকটা মৃত্যুর খবর মেনে নিতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। এতো সুইসাইড, পারিবারিক কলহ, মানুষের জীবনের প্রতি বিদ্বেষ , একে অন্যকে ছাড় না দেয়া, এগুলোর কারন কি? আমার কাছে মনে হচ্ছে