তরুণ রুবায়েতের একজন স্বপ্নের নায়ক অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের এমডি ও সিইও শামস্۔উল ইসলাম স্যার। যার সঠিক দিকনির্দেশনায়,পরিকল্পনা ও অনুপ্রেরণায় সফল হয়েছেন দেশের শতশত পথহারা তরুণ ব্যবসায়ী।
আপনার দেখানো পথে আলোকিত হয়েছেন খামার ব্যবসায়ি জাকির হোসেন। রাজধানীর যাএাবাড়িতে চারতালা ভবনজুড়ে জাকির হোসেনের গবাদিপশুর একটি খামার নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন। যে ব্যবসা নিয়ে একটি তথ্যচিএ তৈরি করেন চ্যানেল আইএর পরিচালক ও বাংলার কৃষকের বাতিঘর শাইখ সিরাজ। যেখানে খামার ব্যবসায়ি জাকির বলে ওঠেন, আজকের যে জায়গাটা অর্জন করতে পেরেছেন তা একমাত্র সম্ভব হয়েছে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের মাননীয় এমডি & সিইও শামস্۔উল ইসলাম স্যার এর জন্য। আপন ও ভালবাসার মানুষদের নামে এমন কথা শুনতে পাইলে মনটা খুশিতে নাচতে থাকে আমার। স্যার আপনি শুধু আমার নয় পুরো বাংলাদেশের গর্ব।
আমি বিশ্বাস করি আপনি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য এক পথপ্রদর্শক,আপনি আমাদের আলোর দিশারী, বর্তমান সময়ে আপনার অনুপ্রেরণায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আমরা ভুমিকা রাখা শুরু করলাম।আমি দেখছি আপনার দিকনির্দেশনায় বিশ্বপরিমন্ডলে আজ বহুল পরিচিতি আস্থার প্রতিক এক অনন্য নাম অগ্রণী ব্যাংক।আমরা তরুণরা আজ মাথা উচু করে দাঁড়াবার সাহস তো আপনি দিয়েছেন। আস্থা রেখেছেন তরুণদের প্রতি যুগিয়েছে মনের ক্ষুধা-দিয়েছেন অণুপ্রেরণা। মানুষ চাইলেই যে পারে তা আপনি দেখিয়েছেন আমাদের। পরিচিত করিয়েছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাথে, নিবিড় যোগাযোগ ঘটিয়েছেন প্রযুক্তি ও সেবার সাথে, হাত বাড়িয়েছেন নতুন নতুন আয়ের উৎসের দিকে অগ্রণীর জন্য।
মানুষের জন্য সেবার দ্বারকে করেছেন উন্মুক্ত। সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীর সাথে মিশেছেন একটুও রাখেননি ভেদাভেদ ,মানুষ মানুষের মাঝে তার প্রমাণ সারাদেশ ব্যাপী আপনার টাউনহল মিটিং।
আমি বিশ্বাস করি অগ্রণী ব্যাংকের সোনার অক্ষরে লেখা থাকবে আপনার নাম স্যার। আমার বিশ্বাস অগ্রণীর সূর্য হয়ে থাকবেন আমাদের মাঝে চিরদিন। জয় হোক অগ্রণী পরিবারের, জয় হোক শামস্- উল ইসলাম স্যারের।
লেখক: রুবায়েত হোসেন