পুষ্টিগুনে ভরপুর কাঠবাদাম! কাঠবাদামের নিউট্রিশন আপনাকে করে তুলতে পারে লাবণ্যময়ী। ব্রণ প্রতিহত করার জন্য কাঠবাদাম অত্যন্ত কার্যকর। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিকারী এবং রক্তপ্রবাহ বাড়াতে পারদর্শী। এ ছাড়া কাঠবাদাম রক্তে কোলেস্টেরল নিঃসরণের পাশাপাশি শরীরে লাং এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন সকালে নাশতার তালিকায় দুটো কাঠবাদাম রাখুন, ফলাফল নিজেই টের পাবেন।
কাঠবাদামের সবচেয়ে শক্তিশালী গুণ হলো, মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ‘ই’ এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠবাদাম।
সকালবেলা উঠেই দুটো কাঠবাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬ থাকার ফলে চুলও ভালো রাখে কাঠবাদাম। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য চুল গোড়া থাকে সুস্থ ও চৃল তাড়াতাড়ি বাড়ে।
খিদে পেলে অল্প করে কাঠবাদাম খেয়ে নিন। এতে খিদেভাব দূর হবে, ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণে। প্রোটিনযুক্ত এই বাদাম খেলে সুগার লেভেলও ঠিক থাকবে। আর তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে। কোলেস্টেরল লেভেলও ঠিক রাখতে পারে কাঠবাদাম। এর মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, পটাশিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিন। যার ফলে হার্টকেও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে কাঠবাদাম।
কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বক সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না। হজমের জন্যও কাঠবাদামের জুড়ি মেলা ভার। এতে যে ফাইবার থাকে, তা মানবদেহের হজমশক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।