1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সারজিস ও হাসনাতকে রংপু‌রে অবাঞ্ছিত ঘোষণা জাতীয় পার্টির নারায়নগঞ্জের কালিরবাজার এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড সাবেক ছাত্র দলের সভাপতি জাকির খানের মুক্তির দাবীতে নগরীতে বিক্ষোভ ও মিছিল। দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না : সাকি।বিস্তারিত ভিডিও তে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছেন প্রধান উপদেষ্টা সোনাইমুড়ী উপজেলায় বন্যাদুর্গত মানুষের পাশে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ নারায়ণগঞ্জে হেফাজতের সমাবেশের চিত্র আবারো পুরাতন বন্ধন ট্রান্সপোর্ট এর যাত্রা শুরু ছাত্রদলের সাবেক সভাপতির কঠোর হুশি*য়ারী অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন

রাজশাহীর বাঘায় আমের কেজি আড়াই টাকা

নাগরিক খবর অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৮ মে, ২০২৩
  • ৯৩ বার পঠিত

রাজশাহীতে টানা দুই দিনের ঝড়ে পড়া আম ১০০ টাকা মণ হিসেবে বিক্রি হয়েছে। উপজেলার আড়ানী পৌরসভার গোচর মোড়ে বৃহস্পতিবার (১৮ মে) এই আম কেনেন স্থানীয় ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম।

সূত্রে জানা গেছে, জ্যৈষ্ঠের শুরুতে মঙ্গলবার ও বুধবার ঝড় হয়। ওই ঝড়ে গাছ থেকে অসংখ্য আম গাছ থেকে পড়ে যায়। ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ও বাগান মালিকরা কুড়িয়ে উপজেলার আড়ানী পৌরসভার গোচর মোড়ে দুই টাকা পঞ্চাশ পয়সা কেজি হিসেবে ১০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেন। এই আম কেনেন গোচর গ্রামের আম ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম।

আড়ানী গোচর গ্রামের বাগান মালিক জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বাগানে প্রতিটি গাছে প্রচুর আম আছে। ঝড়ে পড়া আম গ্রামের মানুষ কুড়িয়ে ১০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেন।’

ওই গ্রামের আম ব্যবসায়ী ও ক্রেতা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন থেকে আমের ব্যবসা করি। বিশেষ করে কাঁচা এবং ঝড়ে পড়া আম কিনে ঢাকায় চালান করি। প্রতিমণ ১০০ টাকা দরে কিনেছি।’

আম বিক্রেতা রেজুল মণ্ডল বলেন, ‘আমি ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাই। ঝড়ের সময়ে অন্যের বাগান থেকে তিন মণ আম কুড়িয়ে এনে ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছি। মঙ্গলবারও চার মণ আম ১২০ টাকা মণ হিসেবে বিক্রি করেছি।’

আড়ানী পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড গোচর গ্রামের কাউন্সিলর নওশাদ আলী সরদার বলেন, ‘পর পর দুই দিন রাতে হঠাৎ ঝড়ে যে আম ঝরে পড়েছে, সেগুলো এলাকার মানুষ ও বাগান মালিকরা কুড়িয়ে বিক্রি করেন। ওই আম ১০০ টাকায় প্রতিমণ বিক্রি করতে দেখা গেছে।’

বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ‘প্রচণ্ড রোদের কারণে বোটা নরম হয়ে যাওয়ায় একটু বাতাসেই আম ঝরে যায়। এই আম বিভিন্ন গ্রামের মোড়ে ও বাজারে বিক্রি হচ্ছে।’

জানা গেছে, বাঘা উপজেলায় আট হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। হেক্টরপ্রতি ১৩ দশমিক ২০ মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। তবে যে আম ঝড়ে পড়েছে, সেই আমের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না বাগান মালিকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com