1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রানা, ও মেহেবুব হোসেন রিপনের নেতৃত্বে এক বিশাল র‍্যালি গোপালগ‌ঞ্জে দিনমুজুর‌কে হত্যা মামলায় গ্রেফতার, নবজাতক দুই বোন নিয়ে দিশেহারা ছোট ভাই শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ কর‌তে হ‌বে, না করলে প্রশাসক নিয়োগ হ‌বে- সাখাওয়াত বাংলাদেশ থেকে জাপানি সৈন্যদের দেহাবশেষ ফিরিয়ে নিবে আজারবাইজানে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় সিপিজের খোলা চিঠি ড. ইউনুসকে যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম গ্রেফতার শপথ নিলেন নতুন তিন উপদেষ্টা কু‌মিল্লায় ডাকাতির নাটক সাজিয়ে প্রতিবন্ধী ভাতিজাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা ক‌রে চাচা রাজধানীর কাকরাইলে সভা সমা‌বেশ নি‌ষিদ্ধ

রাজশাহীর বাঘায় আমের কেজি আড়াই টাকা

নাগরিক খবর অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৮ মে, ২০২৩
  • ৯৭ বার পঠিত

রাজশাহীতে টানা দুই দিনের ঝড়ে পড়া আম ১০০ টাকা মণ হিসেবে বিক্রি হয়েছে। উপজেলার আড়ানী পৌরসভার গোচর মোড়ে বৃহস্পতিবার (১৮ মে) এই আম কেনেন স্থানীয় ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম।

সূত্রে জানা গেছে, জ্যৈষ্ঠের শুরুতে মঙ্গলবার ও বুধবার ঝড় হয়। ওই ঝড়ে গাছ থেকে অসংখ্য আম গাছ থেকে পড়ে যায়। ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ও বাগান মালিকরা কুড়িয়ে উপজেলার আড়ানী পৌরসভার গোচর মোড়ে দুই টাকা পঞ্চাশ পয়সা কেজি হিসেবে ১০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেন। এই আম কেনেন গোচর গ্রামের আম ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম।

আড়ানী গোচর গ্রামের বাগান মালিক জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বাগানে প্রতিটি গাছে প্রচুর আম আছে। ঝড়ে পড়া আম গ্রামের মানুষ কুড়িয়ে ১০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেন।’

ওই গ্রামের আম ব্যবসায়ী ও ক্রেতা রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন থেকে আমের ব্যবসা করি। বিশেষ করে কাঁচা এবং ঝড়ে পড়া আম কিনে ঢাকায় চালান করি। প্রতিমণ ১০০ টাকা দরে কিনেছি।’

আম বিক্রেতা রেজুল মণ্ডল বলেন, ‘আমি ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাই। ঝড়ের সময়ে অন্যের বাগান থেকে তিন মণ আম কুড়িয়ে এনে ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছি। মঙ্গলবারও চার মণ আম ১২০ টাকা মণ হিসেবে বিক্রি করেছি।’

আড়ানী পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড গোচর গ্রামের কাউন্সিলর নওশাদ আলী সরদার বলেন, ‘পর পর দুই দিন রাতে হঠাৎ ঝড়ে যে আম ঝরে পড়েছে, সেগুলো এলাকার মানুষ ও বাগান মালিকরা কুড়িয়ে বিক্রি করেন। ওই আম ১০০ টাকায় প্রতিমণ বিক্রি করতে দেখা গেছে।’

বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ‘প্রচণ্ড রোদের কারণে বোটা নরম হয়ে যাওয়ায় একটু বাতাসেই আম ঝরে যায়। এই আম বিভিন্ন গ্রামের মোড়ে ও বাজারে বিক্রি হচ্ছে।’

জানা গেছে, বাঘা উপজেলায় আট হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। হেক্টরপ্রতি ১৩ দশমিক ২০ মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। তবে যে আম ঝড়ে পড়েছে, সেই আমের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না বাগান মালিকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com