1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সারজিস ও হাসনাতকে রংপু‌রে অবাঞ্ছিত ঘোষণা জাতীয় পার্টির নারায়নগঞ্জের কালিরবাজার এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড সাবেক ছাত্র দলের সভাপতি জাকির খানের মুক্তির দাবীতে নগরীতে বিক্ষোভ ও মিছিল। দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না : সাকি।বিস্তারিত ভিডিও তে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছেন প্রধান উপদেষ্টা সোনাইমুড়ী উপজেলায় বন্যাদুর্গত মানুষের পাশে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ নারায়ণগঞ্জে হেফাজতের সমাবেশের চিত্র আবারো পুরাতন বন্ধন ট্রান্সপোর্ট এর যাত্রা শুরু ছাত্রদলের সাবেক সভাপতির কঠোর হুশি*য়ারী অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন

মানুষ‌কে কি দি‌য়ে সৃ‌ষ্টি করা হ‌য়ে‌ছে- কোরআ‌নে ব্যাখা

নাগ‌রিক খবর ইসলাম ধর্ম ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৭ মে, ২০২৩
  • ২৭৯ বার পঠিত

কুরআন বলছে মানুষ সৃষ্টি করা হয়েছে মাটি থেকে । মানুষ সৃষ্টি করা হয়েছে শুক্রবিন্দু থেকে । কোনটা টিক
কোরআনে, আল্লাহ প্রকাশ করেন যে মানুষের সৃষ্টি একটি অলৌকিক ঘটনা। প্রথম মানব সন্তান আল্লাহ মাটির মধ্যে তৈরি করেছিলেন, তারপর তিনি এই মাটির কাঠামোকে রুহ দান করেন।

‘মানুষ মাটির তৈরি’—এ কথা সর্বতোভাবে হজরত আদম (আ.) সম্পর্কে প্রযোজ্য। তাঁর সৃষ্টির পর তাঁর সন্তানদের জন্ম হয়েছে তাঁর ঔরস থেকে। সেটা হয়েছে, নারী ও পুরুষের বিশেষ ক্রিয়ার মাধ্যমে। কোরআন বিষয়টাকে আরো সরাসরি বলেছে—‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি (বীর্য) থেকে।’ (সুরা : তারিক, আয়াত : ৬)

“আপনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন, তাদেরকে সৃষ্টি করা কঠিনতর, না আমি অন্য যা সৃষ্টি করেছি? আমিই তাদেরকে সৃষ্টি করেছি আঠালো মাটি থেকে।“ [৩৭:১১]

আদি পিতা আদম (আ.) ও তাঁর সন্তানদের জন্ম প্রক্রিয়ার এ পার্থক্য বুঝতে না পারার কারণে কোনো কোনো অবিশ্বাসী অহেতুক কোরআনের বক্তব্যের ওপর আপত্তি করে। সুতরাং কোরআন যেখানে বলেছে, ‘মানুষ মাটির তৈরি’—কথাটা নিজ স্থানে সত্য। আবার যেখানে বলা হয়েছে, ‘মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে বীর্য থেকে’—এ কথাও নিজ স্থানে সত্য। উভয়ের মধ্যে পার্থক্য ও বৈপরীত্য নেই।

মানুষকে বিশ্বাসের পথে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়ে কোরআনে বহু বৈচিত্রময় বিষয়ের উল্লেখ রয়েছে। কখনো বা আকাশ, কখনো প্রাণী জগৎ, কখনো বা উদ্ভিদসমূহকে আল্লাহ মানুষের জন্য সাক্ষ্য হিসেবে বর্ণনা করেছেন। অনেক আয়াতে মানুষকে আহ্বান জানানো হয়েছে নিজেদের সৃষ্টি সম্পর্কে মনোযোগী হতে। প্রায়ই মানুষকে মনে করিয়ে দেয়া হয়েছে যে, সে কিভাবে এ পৃথিবীতে আসল, কি কি পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে সে এলো, তার মৌলিক স্বভাব কি ?

আমিই তোমাদের সৃষ্টি করেছি, তবে তোমরা কেন বিশ্বাস করছ না ? তোমরা কি ভেবে দেখেছ তোমাদের বীর্যপাত সম্পর্কে ? তোমরা কি তা সৃষ্টি কর, না আমি তার স্রষ্টা ? (কোরআন, ৫৬ : ৫৭-৫৯)

বহু আয়াতে মানুষের জন্ম আর জন্মের অলৌকিক অংশগুলোর উপর জোর দেয়া হয়েছে। এই আয়াতগুলোয় কিছু কিছু বিষয়ের তথ্যাদি এত পুংখানুপুংখ যে, সপ্তম শতাব্দীতে বিদ্যমান কোন লোকের পক্ষে জানা অসম্ভব ছিল ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com