1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতির কঠোর হুশি*য়ারী অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন আগামী ১ লা অক্টোবর হইতে নারায়নগন্জ ১৪ নং ওয়ার্ড অডিও ফাঁস, শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘বিভ্রান্তি’ আন্দোলনে নিহত-আহতদের তালিকা যাচাইয়ে কমিটি, আগামীকালের মধ্যে পাঠানোর নির্দেশ ডিএন রোড বাসি কোন পথে?? শ্রমিকদের স্হায়ি সমস্যা সমাধানে সর্বশক্তি প্রয়োগ করবো:প্রধান উপদেষ্টা কড়া হুশিয়ারি,স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে, প্রেতাত্মারা এখনো ঘোরাফেরা করছে: তারেক রহমান গতকাল ১০ সেপ্টেম্বর খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে ডাঃ সেলিনা আক্তারের ভূল চিকিৎসায় বন্দর থানার নবীগঞ্জ এলাকার আরমান(৩৮) নামে এক রোগী মারা যায়।এতে রোগীর স্বজনরা উত্তেজিত হলে স্থানীয় কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকুর ভাগিনা তানহা এসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে হুমকি প্রদান করলে জনতার নিকট আটক হয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। টিপুকে হত্যার চেষ্টায় আশা-মকুল সহ ২০৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা।

এক কেজি বেগুনের দামে চার কেজি আলু!

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭
  • ৪৩৬ বার পঠিত
ফাইল ছবি

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার হাট-বাজারে সব ধরনের শাক-সবজির দাম বাড়লেও আলুর দর পতন অব্যাহত রয়েছে। সেখানে এক কেজি বেগুণের দামে চার কেজি আলু (পুরাতন) মিলছে। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায় এবং আলু (পুরাতন) বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা কেজি দরে।

এদিকে, ন্যায্য দাম না পাওয়ায় কৃষকরা হিমাগার থেকে আলু উত্তোলন করছেন না। কেউ কেউ সংসারের প্রয়োজনে হিমাগারে রাখা আলু পানির দরে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। তবে আলুর দাম কমায় ক্রেতারা খুশি হলেও কৃষকরা দিশেহারা ও হতাশ হয়ে পড়েছেন।

আদমদীঘির কদমা গ্রামের আলু চাষি হজরত আলী, মুসা ফকির, রাশেদুল ইসলাম, সুরুজ মিয়া বলেন, ‘আলুর দাম কমে যাওয়ায় আমরা চরম ক্ষতির মুখে পড়েছি। বর্তমানে যে দরে আলু বিক্রি হচ্ছে তাতে উৎপাদন খরচও উঠবে না।’

গত রবিবার সকালে বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা গেছে, রবি মৌসুমের (শীতকালীন) সব শাক-সবজি উঠেছে। সব শাক-সবজির দাম চড়া। প্রতিকেজি বেগুন ৬০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা, ফুলকপি ৮০ টাকা, পালংশাক ১০০ টাকা, কচুর লতি ৩০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা, দেশি পিঁয়াজ ৭০ টাকা ও ভারতীয় পিঁয়াজ ৫৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। শুধু আলু বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১৫ টাকা কেজি।

আদমদীঘির চাঁপাপুর এলাকার আতারউর রহমান মিলন মাস্টার বলেন, ‘দাম চড়া হওয়ায় চলতি মৌসুমে আমরা সবজি কিনতে হিমশিম খাচ্ছি। তাই দ্রুত এ বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’

তিনি আরও বলেন, ‘সব সবজির দাম চড়া হলেও আলুর দাম অনেক কম। কারণ গতবছর পর্যাপ্ত পরিমান আলু উৎপাদন হয়। আবার বাজারে চলতি বছরের নতুন আলু আসা শুরু করেছে। তাই গত বছরের আলু বিক্রি না হওয়ায় এখন দাম কমেছে।’

কুণ্ডুগ্রামের হাফিজুর রহমান বলেন, ‘কৃষক পর্যায়ে সব সবজির দাম অনেক কম। কিন্তু হাত বদল হয়ে সবজি বাজারে আসতে আসতে দাম দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ হয়ে যাচ্ছে। ফলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষজনকে সবজি কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।’

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়নে গত মৌসুমে পাঁচ হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আলু চাষ করা হয়েছে। আলু উৎপাদন হয়েছে প্রায় এক লাখ ১০ হাজার মেট্রিকটন। এর মধ্যে কৃষক ও ব্যবসায়ীরা প্রায় ৫০ হাজার মেট্রিকটন বিভিন্ন হিমাগারে সংরক্ষণ করেন। বাকি আলু খাবার জন্য দেশীয় পদ্ধতিতে নিজ নিজ বাড়িতে সংরক্ষণ করেছেন কৃষকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com