1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কু‌মিল্লার বরুড়ায় গণধর্ষ‌ণের ঘটনায় গ্রেফতার ৩ ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন মান‌বিক সাহা‌য্যের আ‌বেদন : চি‌কিৎসার অভা‌বে বিছানায় প‌ড়ে আ‌ছে মামুন

চট্রগ্রা‌মে ২০ বছর পর ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

নাগ‌রিক খবর অনলাইন ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৩৭০ বার পঠিত

হত্যা মামলার আসামি মো. জসিম উদ্দিন (৫০)। আদালতের বিচারে তার মৃত্যুদণ্ড হয়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে প্রায় ২০ বছর ধরে পালিয়ে ছিলেন তিনি। শেষপর্যন্ত র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) হাতে ধরা পরেন।

বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম নগরের বন্দর থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জসিমের গ্রামের বাড়ি লোহাগড়ার আমিরাবাদ এলাকায়। তার বাবার নাম মৃত বেলায়েত আলী বলে জানা গেছে।

র‌্যাব সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ৩০ মার্চ পূর্ব শত্রুতার জেরে স্থানীয় ব্যবসায়ী জানে আলমকে তার এক বছরের সন্তানের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় জানে আলমের বড় ছেলে মো. তজবিরুল আলম বাদী হয়ে লোহাগড়া থানায় ২১ জনকে আসামি করে মামলা করেন।

মামলাটির বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০০৭ সালের ২৪ জুলাই জসিমসহ ১২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, আটজনকে যাবজ্জীবন দেন আদালত। পরে আসামিরা উচ্চ আদালতে আপিল করলে সেখানে জসিমসহ ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে।

র‌্যাব আরও জানায়, জানে আলম নিহত হওয়ার চার মাস আগে ২০০১ সালের ৯ নভেম্বর তার ছোট ভাই খুন হয়। ওই মামলার আসামি ছিলেন জসিম। প্রথম হত্যাকাণ্ডের পর জসিম নগরের ডবলমুরিং থানার ফকিরহাট এলাকায় একটি ভাড়া বাসা নিয়ে থাকতেন। সেখানে তিনি ট্রাকের ড্রাইভারি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

এরপর সেখান থেকে গিয়ে জসিম আলোচিত জানে আলম হত্যায় অংশগ্রহণ করেন। এই হত্যাকাণ্ডের পর তিনি আবার কালুরঘাট এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা শুরু করেন। একই সঙ্গে বোয়ালখালীতে বিয়ে করেন। এরপর তিনি কিছুদিন পর পর স্থান পাল্টিয়ে বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করতে থাকেন। এই পুরোটা সময় ট্রাক ড্রাইভারি করে জীবিকা নির্বাহ করেন তিনি।

চট্টগ্রাম র‌্যাবের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এম এ ইউসুফ বলেন, জানে আলম তার ছোট ভাই হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষ সাক্ষী ছিলেন। তিনি পরিবারের বড় ছেলে এবং আর্থিকভাবেও কিছুটা সচ্ছল ছিলেন। তাই মামলা-মোকদ্দমার ব্যয়ভার তিনি বহন করতেন। এতে তার ওপর প্রতিপক্ষের আক্রোশ দিন দিন বেড়ে যায়। প্রতিপক্ষের ধারণা ছিল যে, ব্যবসায়ী জানে-আলকে হত্যা করলে ওই পরিবারের মামলা-মোকদ্দমা চালানোর মতো কোনো লোক থাকবে না। এ চিন্তা থেকে জানে-আলমকে হত্যা করে আসামিরা।

তিনি আরও বলেন, পলাতক থাকার সময় জসিমের সঙ্গে পরিবারের কোনো যোগাযোগ ছিল না। এসময় তিনি দুটি ভুয়া পরিচয় দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি করেন। আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান র‌্যাবের এই কর্মকর্তা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com