দেশের ৩৩টি বন্যা কবলিত এলাকায় গত ৪০ দিনে ডায়রিয়া, পানিতে ডুবে, বজ্রপাতে, সাপের কামড়ে ও অন্যান্য কারণে ১৭৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ৩০ জুন থেকে ৯ আগস্ট পর্যন্ত ১৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে পানিতে ডুবে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা গেছে, বন্যাকালীন মৃত ১৭৪ জনের মধ্যে পানিতে ডুবে ১৪৬ জন, বজ্রপাতে ১৩ জন এবং সাপের কামড়ে ১৫ জনের মৃত্যু হয়।সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় পানিতে ডুবে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে লালমনিরহাটে একজন, কুড়িগ্রামে একজন, জামালপুরে একজন, কিশোরগঞ্জে একজন ও গাজীপুরে একজনের মৃত্যু হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, বন্যায় পানিতে ডুবে এবং সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি থাকে। বাড়িঘরে পানিতে ডুবে যাওয়ায় ছোটশিশুদের নিয়ে মানুষ আতঙ্কে থাকে। পানিতে ডুবে যাদের মৃত্যু হয় তাদের অধিকাংশই শিশু।
বন্যাকালীন মৃত ১৭৪ জনের মধ্যে লালমনিরহাটে ১৬ জন, কুড়িগ্রামে ২৩ জন, গাইবান্ধায় ১৫ জন, নীলফামারীতে দুইজন, রংপুরে তিনজন, সুনামগঞ্জে তিনজন, সিরাজগঞ্জে ১৪ জন, জামালপুরে ২৯ জন, টাঙ্গাইলে ২৮ জন, রাজবাড়ীতে একজন, মানিকগঞ্জে ১৭ জন, নেত্রকোনায় পাঁচজন, নওগাঁয় দুইজন, কিশোরগঞ্জে চারজ