1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতির কঠোর হুশি*য়ারী অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন আগামী ১ লা অক্টোবর হইতে নারায়নগন্জ ১৪ নং ওয়ার্ড অডিও ফাঁস, শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘বিভ্রান্তি’ আন্দোলনে নিহত-আহতদের তালিকা যাচাইয়ে কমিটি, আগামীকালের মধ্যে পাঠানোর নির্দেশ ডিএন রোড বাসি কোন পথে?? শ্রমিকদের স্হায়ি সমস্যা সমাধানে সর্বশক্তি প্রয়োগ করবো:প্রধান উপদেষ্টা কড়া হুশিয়ারি,স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে, প্রেতাত্মারা এখনো ঘোরাফেরা করছে: তারেক রহমান গতকাল ১০ সেপ্টেম্বর খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে ডাঃ সেলিনা আক্তারের ভূল চিকিৎসায় বন্দর থানার নবীগঞ্জ এলাকার আরমান(৩৮) নামে এক রোগী মারা যায়।এতে রোগীর স্বজনরা উত্তেজিত হলে স্থানীয় কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকুর ভাগিনা তানহা এসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে হুমকি প্রদান করলে জনতার নিকট আটক হয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। টিপুকে হত্যার চেষ্টায় আশা-মকুল সহ ২০৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা।

কক্সবাজা‌রে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ টহলের কারণ কি !

‌ডেস্ক নিউজ:
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৮ আগস্ট, ২০২০
  • ৩০৮ বার পঠিত

বাংলাদেশের কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভে পুলিশের গুলিতে সাবেক এক সেনা কর্মকর্তা নিহতের প্রেক্ষাপটে সেখানে পুলিশ এবং সেনা সদস্যদের সমন্বয়ে যৌথ টহল পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কিন্তু সেটা কীভাবে পরিচালিত হবে তা পরিষ্কার নয়।

কক্সবাজারের কতটুকু এলাকায় যৌথ টহল হবে সে সম্পর্কেও কোন ধারণা দিতে পারছেন না মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা। যৌথ টহলের বিষয়ে বৃহস্পতিবার আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর বা আইএসপিআর’র এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। আইএসপিআর-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে এবং এলাকার মানুষের মাঝে ‘আস্থা ফিরিয়ে আনতে’ সে এলাকায় যৌথ টহল পরিচালনা করা হবে।বাংলাদেশে অতীতে বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনার সময় ‘যৌথ বাহিনীর’ ব্যানারে কাজ করা হয়েছে।পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাড়া বাংলাদেশের অন্য এলাকায় স্বাভাবিক সময়ে সেনাবাহিনী এবং পুলিশের সমন্বয়ে যৌথ টহল দেখা যায়নি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, কক্সবাজারে কেন যৌথ টহলের প্রয়োজন হচ্ছে?

পুলিশের রাশ টেনে ধরা?

বিভিন্ন কারণে গত কয়েক বছরে কক্সবাজার বাংলাদেশের জন্য একটি স্পর্শকাতর এলাকা হয়ে উঠেছে। মাদক এবং মানবপাচারের রুট এবং রোহিঙ্গা সংকটের কারণে কক্সবাজার এলাকা নিয়ে বাংলাদেশের সরকারের দুশ্চিন্তাও বেড়েছে। গত দুই বছরে কক্সবাজার এলাকায় মাদক নির্মূল অভিযানে তথাকথিত ক্রসফায়ারের নামে বহু হত্যাকাণ্ড হয়েছে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে।গণমাধ্যমে ফাঁস হওয়া ডিজিএফআই’র সে রিপোর্ট দেখা যায়, পুলিশের প্রতি এক ধরণের ক্ষোভ রয়েছে।

সুত্র: বি‌বি‌সি বাংলা

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com