আজ ১১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতি বছরের মতো বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে কন্যা শিশু দিবস।
তথ্যপ্রযুক্তিতে কন্যাশিশুদের দক্ষতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে-
‘ডিজিটাল জেনারেশন – আওয়ার জেনারেশন’ অর্থাৎ ‘ডিজিটাল প্রজন্মই, আমাদের প্রজন্ম’।
কন্যাশিশুদের জন্য সুন্দর আগামী বিনির্মাণের লক্ষ্যে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো দিবসটি পালনে সভা-সেমিনার ও শোভাযাত্রাসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। এসব আয়োজনে উঠে আসে কন্যাশিশুদের অধিকার, খাদ্য-পুষ্টি সুরক্ষা, আইনি সহায়তা ও ন্যায় বিচারের অধিকার, চিকিৎসা সুবিধা ও বৈষম্য থেকে সুরক্ষা, নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা ও বলপূর্বক বাল্যবিয়েসহ নানা বিষয়।
বর্তমান বিশ্বে কন্যাশিশুর সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১৫ ভাগ। আর বাংলাদেশে প্রায় এক কোটি ৬০ লাখ কন্যাশিশু রয়েছে। প্রান্তিক সমাজ কাঠামোয় তারা অধিকাংশই অবহেলিত। সেই সঙ্গে কন্যাশিশুরা মৌলিক অধিকার, নিরাপত্তা ও পুষ্টিহীনতারও শিকার। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ জানিয়েছে, বাল্যবিয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
এসব বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশেও সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।