নারায়নগঞ্জে চলছে ঢিলে ঢালা লকডাউন, সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখা যায় শহরে সর্বত্র চলছে রিকশা অটো এবং সিএনজি, এতিহ্য বাহি নয়ামাটি ও দেওভোগ পাইকারি পোশাক শুরোম গুলো একবার লাগায় আবার ম্যাজিষ্টেট চলে গেলে খোলা হয়।
এ ব্যাপারে জনতা টেক্সটাইলের মালিক বাবু কৃষ্ণ বলেন রোজার ঈদে লকডাউনের কারনে প্রচুর লোকসানে আছি,
ব্যংকের লোন পরিশোধ করতে পারছি না আশা ছিল কোরবানি ঈদে কিছুটা বিক্রি করে পুশিয়ে নিবো কিন্তু সে আাশাতে ও গুলে বালি,
ঠিক একই রকম উত্তর দেওভোগ পোশাক মালিকদের।
তাদের অভিযোগ হোটেল খোলা সিএনজি রিকশা এবং অটো শহরে অবাধে চলছে কিন্তু আমরা খোললেই সাথে সাথে ম্যজিষ্টেট হাজির,
দিনের পর দিন আর কত লোকসান গুনবো।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন জীবন এবং জীবিকা দুটোই নিয়ে আমাদের বাচতে হবে।
একটি সুত্র জানায় নারায়ণগঞ্জে যে ১৮ হাজার টিকা এসেছে তা নেওয়ার জন্য জনগনের তেমন আগ্রহ নেই।
উকিলপাড়ার এক ব্যবসায়ী জানায় লকডাউন দিলেও তা পুরোপুরি কাজ করছে না,তাই কঠোর লকডাউন দেওয়া হউক আর না হয় এভাবে চলতে পারে না।
নারায়নগন্জ ঘাটে গিয়ে দেখা যায় হাজার হাজার মানুষের ভিড় কিন্তু নৌকা চলছে না তাহলে আমরা কিভাবে কাজে যোগ দিব বরং দু একটা যাই চলছে তাতে মানুষ হুড়োহুড়ি করে উঠছে তাতে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।