করোনাভাইরাস পরীক্ষায় ও আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেয়ার ক্ষেত্রে জালিয়াতি করা রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্তভার মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছ থেকে এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কাছে হস্তান্তর করা হবে।প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার সাহেদের মামলা তদন্তের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে র্যাব। এই আবেদনের প্রেক্ষিতে র্যাবকে তদন্তের অনুমোদন দেয়া হয়। গ্রেফতারের আগে বিভিন্ন মিডিয়ায় ডা. সাবরিনা নিজেকে জেকেজির চেয়ারম্যান পরিচয় দিলেও ডিবির তদন্তে চেয়ারম্যান হিসেবেনিয় আহ্বায়ক হিসেবে সম্পৃক্ত থাকার কাগজ পাওয়া গেছে। উল্লেখ্যগ ত ১৫ জুন সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার শাখরা কোমরপুর বেইলি ব্রিজের পাশে নর্দমার মধ্যে থেকে বোরকা পরা অবস্থায় সাহেদকে গ্রেফতার করে র্যাব। তার কাছ থেকে একটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। এরপর থেকে তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়। জালিয়াতির অভিযোগ থাকায় ডা. সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১২ জুলাই তেজগাঁও থানায় ডাকে পুলিশ। কোনো সদুত্তর দিতে না পারায় তাকেও গ্রেফতার দেখানো হয়।