বাংলাদশর অস্তিতের সাথে জড়িয়ে আছে নৌকা প্রতীক। বাঙ্গালি জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান এই প্রতীকের মাধ্যম সবাইকে একসূত্রে গেঁথেছিলন, এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। পিতার ঐতিহ্য ধারায় নৌকার হাল ধরছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা।
যিনি দেশকে নিয়ে যাচ্ছন ঊনতির শিখরে। শেখ হাসিনার জন্মদিন মানেই জাতির উৎসবের দিন। জাতির জন্য আজ একটি আনন্দের দিন। এই দিনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই পৃথিবীতে এসেছেন। যিনি যাদুকরী কাজের মাধ্যম বিশ্বনেতাদের তাক লাগিয়ে দিয়েছন, বিশ্বে বাংলাদেশের একটা পরিচিতি এনে দিয়ছন।
জাতিসংঘর ঘোষণায় আদায় করে নিয়ছন বিশ্বের তৃতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদা। আর এ সব কিছুর সাথেই জড়িয়ে আছে নৌকা প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে নৌকা প্রতিককে এগিয়ে নেওয়াই আমাদের লক্ষ্য- ,বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিল বলেই স্বাধীনতা পেয়েছি, বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আজ বেঁচে না থাকতেন তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসস্তুপে পরিণত হতো। বাঙ্গালী জাতিকে মাথা উচু করে দাড়ানোর প্রেরনা এই নৌকা। বঙ্গবন্ধু ছিল এই নৌকার মাঝি। এই জাতিকে নৌকার সাথেই থাকতে হবে, এ কারণে এই প্রতিক বাঙ্গালী জাতির সঙ্গে বেঈমানী করে নাই।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার এ্যাড. শামসুল হক টুকু এমপি পাবনার সাঁথিয়ায় ইছামতি নদীতে শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষ্য বুধবার সন্ধ্যায় নৌকাবাইচ প্রতিযাগিতার পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
১০দিন ব্যাপী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় বাগচী চ্যালঞ্জার, মায়র দায়া, আফরােক হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন কারন। সাঁথিয়া পৌরমেয়র মাহবুবুল আলম বাচ্চু এর সভাপতিত্বে এবং শফিকুল ইসলাম ও মামুনের পরিচালনায় পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সাঁথিয়া উপজলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার, উপজলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ হোসেন বেড়া পৌর মেয়র আসিফ শামস রঞ্জন,আ”লীগ নেতা হাসান আলী খান,অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, রবিউল করিম হিরু,সাথিয়ার স্থানীয় আওয়ামী নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন। নৌকাবাইচ উপভাগ করার জন্য ইছামতি নদীর দুই পাড় হাজার হাজার নারী পুরুষ দর্শক সমাগম হয়।