--পনেরো মাস বন্ধ দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান! --সরকার উভয় সঙ্কটে! --আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা! --পরামর্শক কমিটির সম্মতি নেই! দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে উভয় সঙ্কটে পড়েছে সরকার। একদিকে করোনার ঝুঁকি, অন্যদিকে চার কোটি
শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে শিগগিরই তা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আজ বুধবার অনলাইনে ‘চাইল্ড পার্লামেন্টে সেশন ২০২১’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবিতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় নানা কর্মসূচি পালিত হলেও করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে তা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ১৩ জুন থেকে উচ্চমাধ্যমিক
৪২তম (বিশেষ) বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মৌখিক পরীক্ষা (ভাইভা) শুরু হবে আগামী ৬ জুন। সোমবার (৩১মে) বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের (পিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। দুই হাজার সহকারী সার্জন
দেশের করোনা পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকলে আগামী ১৩ই জুন থেকে স্কুল-কলেজ খোলা হবে না। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী স্কুল-কলেজ খোলার তারিখ ঘোষণা করলেও তা পিছিয়ে যেতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
আগামী অর্থবছর থেকে পর্যায়ক্রমে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এক বেলা খাবার দেয়া হবে। খাবার হিসেবে বিস্কুটের পাশাপাশি, রান্না করা খাবার যেমন খিচুড়ি, ডিম ও কলা দেয়া হবে। এ
করোনা সংক্রমণের কারণে শিক্ষামন্ত্রণালয় কর্তৃক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে প্রশাসনিক ভবনের কলাপ্সিবলে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। রোববার (৩০ মে) সকাল ১১ টা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে রাজধানীর নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান নিয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থী। রোববার (৩০ মে) ‘সাত কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দের’ ব্যানারে
দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভার্চুয়াল মাধ্যমের পাশাপাশি সশরীরে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) গতকাল বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল বৈঠকে এ অনুমতি দিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউজিসির পাঠানো এক
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের একটি গ্রাম কুলপাগলি। আজকে যেখানে একটি সেমিপাকা ঘর ও একটি ছোট দালান ঘর নিয়ে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ফোরকানিয়া মাদ্রাসা। কিন্তু আজকে থেকে ছ’বছর