1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সারজিস ও হাসনাতকে রংপু‌রে অবাঞ্ছিত ঘোষণা জাতীয় পার্টির নারায়নগঞ্জের কালিরবাজার এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড সাবেক ছাত্র দলের সভাপতি জাকির খানের মুক্তির দাবীতে নগরীতে বিক্ষোভ ও মিছিল। দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না : সাকি।বিস্তারিত ভিডিও তে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছেন প্রধান উপদেষ্টা সোনাইমুড়ী উপজেলায় বন্যাদুর্গত মানুষের পাশে জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদ নারায়ণগঞ্জে হেফাজতের সমাবেশের চিত্র আবারো পুরাতন বন্ধন ট্রান্সপোর্ট এর যাত্রা শুরু ছাত্রদলের সাবেক সভাপতির কঠোর হুশি*য়ারী অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন

পেঁয়াজের কেজি ১০০আলু ৪৫ টাকা

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৪০৮ বার পঠিত

পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ ঘোষণা করল ভারত। এ অবস্থায় বাংলাদেশে হঠাৎ বেড়ে গেছে পেঁয়াজের দাম। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশে দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। পেঁয়াজের সঙ্গে বেড়েছে আলুর দামও।

মঙ্গলবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে পটুয়াখালীতে পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা ও আলু প্রতি কেজি ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হঠাৎ করে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় নিম্নআয়ের মানুষ বিপাকে পড়েছেন।

শহরের বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০, দেশি পেঁয়াজ ৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দুপুরের পর থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি ৯০ দেশি পেঁয়াজ ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সঙ্গে আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়।

ব্যবসায়ীরা জানান, পেঁয়াজের আমদানি বন্ধের খবরে নড়েচড়ে বসেছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। সোমবার সন্ধ্যার পরপরই খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ হয়। প্রশাসন বাজার মনিটরিংয়ে না নামলে আরও বাড়বে পেঁয়াজ আলুর দাম।

শহরের পুরান বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী জহির মৃধা বলেন, মঙ্গলবার সকালে ৭০ টাকায় পেঁয়াজ কিনেছি। এখন আড়তদার ১০০ টাকা কেজি চাইছেন। পাইকারি ১০০ টাকায় পেঁয়াজ কিনে কত টাকা বিক্রি করব আমরা?

শহরের স্বনির্ভর রোডের বাসিন্দা রফিক মিয়া বলেন, রোববার ৬০ টাকা করে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। আজ বাজারে এসে দেখি পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা।

শহরের ফৌজদারিপুল এলাকার বাসিন্দা সেফালী আক্তার বলেন, হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বাড়ানো ঠিক হয়নি। আমরা সাধারণ মানুষ পেঁয়াজ কিনতে হিমশিম খাচ্ছি।

বেসরকারি চাকরিজীবী মীর আমিনুল ইসলাম বলেন, দেশের কৃষকদের যদি পেঁয়াজ উৎপাদনে উৎসাহিত করা হয় তবেই ভারতীয় পেঁয়াজ রাজত্ব হারাবে। একই সঙ্গে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাদ দিয়ে অন্য দেশ থেকে আমদানি করতে হবে।

পুরান বাজারের পাইকারি আড়তদার অকিল সাহা বলেন, আলু ও পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি করা যাবে না। যে দামে কেনা তার চেয়ে দেড় টাকা বেশিতে বিক্রি করছি আমরা। দোকানদাররা বেশি দামে বিক্রি করলে ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন।

তিনি বলেন, ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি পাইকারি ৬০ টাকায় বিক্রি করছি। দেশি পেঁয়াজ ৭০ টাকায়। আলুর কেজি পাইকারি ৩৩ টাকা। এখন কেউ যদি আমাদের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে বেশি দামে বিক্রি করে তাহলে আমাদের কিছুই করার নেই। আমরা সীমিত লাভে বিক্রি করি।

জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সেলিম মিয়া বলেন, পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে অভিযানে নেমেছি আমরা। আমরা বাজারে আছি, অভিযান চলছে।

সুত্র: জাগো নিউজ

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com