অপরিকল্পিত খনন ও ঠিকাদার কর্তৃক সৃষ্ট বাঁধ না কাটায় পানির দিক পরিবর্তন হওয়ায় বাগমারা বাজারের কয়েকটি মার্কেট ডাকাতিয়া নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে। ইতিমধ্যে বাজারের জিরো পয়েন্টের মনু-মীর মার্কেটের পিছনের অংশের ২০পিট নদীতে ভেঙ্গে গেছে। এতে মার্কেট মালিকের ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভাঙ্গা অংশে ডা: তোফায়েল আহমেদের চেম্বারসহ ৪টি দোকান ছিল। পাশ্ববর্তী এস আলম হোমিও হলের একাংশ ভেঙ্গে গেছে। ঝুিেঁকতে রয়েছে মবিন মার্কেট, চৌধুরী মার্কেট, গ্রীস মার্কেট, মীর মার্কেট, হাফেজ কোম্পানীর মার্কেট, সুকুমার মার্কেট, মমিন মেইকার মার্কেট, হালিম মেইকার মার্কেট, ইলিয়াছ মিয়া মার্কেট, সোহরাব মজুমদার মার্কেট ও বাগমারা ছোট মসজিদ।
শীঘ্রই নদীর বাঁধ কেটে পানির ¯্রােতের পরিবর্তন করলে বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেটগুলো রক্ষা হবে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ী ও ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেটের মালিকরা পানি উন্নয়ন বোর্ড, কুমিল্লা ও লালমাই উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন।
ক্ষতিগ্রস্থ মার্কেট মালিক ও হোমিও চিকিৎসক ডা: এস আলম বলেন, ঠিকাদারের অবহেলায় আমাদের মার্কেটগুলো নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধানে এখনো কোন ব্যবস্থা নেয়নি।
বাগমারা বাজারের ডা: আবদুল মুবিন মার্কেটের মালিক মো: কামাল হোসেন বলেন, অপরিকল্পিত নদী খনন ও ঠিকাদার কর্তৃক সৃষ্ট বাঁধ না কাটাই এমম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দ্রুত বাঁধ না কাটলে আরো বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে।