1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ভারত-বাংলাদেশের গ্রামবাসীর সংঘর্ষ ১৭ বছর পর কারামুক্ত হলেন লুৎফুজ্জামান বাবর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার ৬ দিন পর ম‌দের বোতল ঝুলিয়ে দিল বিএসএফ কুমিল্লা পেশাজীবী সাংবাদিক সোসাইটি’র নতুন কমিটির সভাপতি বাবর সাধারণ সম্পাদক জুয়েল ১২ বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির কু‌মিল্লায় ডি‌বির পৃথক অ‌ভিযা‌নে ইয়াবা ফে‌ন্সি‌ডিল আটক ৩ আমদানি-রপ্তানি বন্ধ করলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারত – এম সাখাওয়াত হোসেন দে‌শের প্রয়োজ‌নে বিএনসিসির সদস্যরা বিশাল শক্তি হিসেবে কাজ কর‌বে – সেনাপ্রধান কু‌মিল্লায় সাংবা‌দিক‌দের সা‌থে পু‌লিশ সুপা‌রের মত‌বি‌নিময় নারায়নগন্জ মহানগর বিএনপির র‍্যালিতে কৃষক দলের অংশগ্রহন।

নিজেকে ‘মাদরাসার সুপার’ অন্যকে ‘সভাপতি’পরিচয়ে নিয়োগ দেওয়ার মামলায় আটক দুইজন

কু‌ড়িগ্রাম সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৪৮৯ বার পঠিত

নিজেকে ‘মাদরাসার সুপার’ অন্যকে ‘সভাপতি’পরিচয়ে নিয়োগ দেওয়ার অ‌ভি‌যো‌গে দুজন‌কে গ্রেফতার করে‌ছে পু‌লিশ।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে জালিয়াতির মাধ্যমে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগে করা মামলায় মাদরাসার সহকারী সুপারসহ দুজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে কুড়িগ্রাম চিফ জুডিসিয়াল মাজিস্ট্রেট সুমন আলী তাদের জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী হারুন অর রশীদ জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিলুপ্ত ছিটমহল দাশিয়ারছড়ার বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা দাখিল মাদরাসার সহকারী সুপার পদে থেকে শাহ নুর আলম নিজেকে সুপার এবং আব্দুল খালেককে সভাপতি দেখিয়ে মাদরাসার সুপার আমিনুল ইসলাম মিয়া ও সভাপতি আ. রহমান মিয়ার অজান্তে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ দেন। বিষয়টি জানতে পেরে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আ. রহমান মিয়া চলতি বছরের জুন মাসে শাহ নুর আলম ও আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে জালিয়াতি অভিযোগ এনে মামলা করেন।

আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়ার পর সোমবার অভিযুক্ত সহকারী সুপার শাহ নুর আলম ও ‘ভুয়া’ সভাপতি আব্দুল খালেক আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা দাখিল মাদরাসার সুপার আমিনুল ইসলাম মিয়া বলেন, শাহ নুর আলম সহকারী সুপার হলেও নিজেকে সুপার এবং আব্দুল খালেককে ভুয়া সভাপতি দেখিয়ে যোগসাজসে প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে কাগজপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠান। পরে বিষয়টি জানতে পেরে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আ. রহমান মিয়া বাদী হয়ে মামলা করেন। আদালতের নির্দেশে তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পান। জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় আদালত তাদের আজ কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

ছিটমহল বিনিময়ের পরপরই ২০১৫ সালে দাশিয়ারছড়ার বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা দাখিল মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে এটি সরকারি ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ২৯ জন শিক্ষক-কর্মচারী বৈধ নিয়োগে কর্মরত আছেন বলে প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে। তবে শিক্ষক কর্মচারীরা এখনো মাসিক পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও) পাননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com