1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতির কঠোর হুশি*য়ারী অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন আগামী ১ লা অক্টোবর হইতে নারায়নগন্জ ১৪ নং ওয়ার্ড অডিও ফাঁস, শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘বিভ্রান্তি’ আন্দোলনে নিহত-আহতদের তালিকা যাচাইয়ে কমিটি, আগামীকালের মধ্যে পাঠানোর নির্দেশ ডিএন রোড বাসি কোন পথে?? শ্রমিকদের স্হায়ি সমস্যা সমাধানে সর্বশক্তি প্রয়োগ করবো:প্রধান উপদেষ্টা কড়া হুশিয়ারি,স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে, প্রেতাত্মারা এখনো ঘোরাফেরা করছে: তারেক রহমান গতকাল ১০ সেপ্টেম্বর খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে ডাঃ সেলিনা আক্তারের ভূল চিকিৎসায় বন্দর থানার নবীগঞ্জ এলাকার আরমান(৩৮) নামে এক রোগী মারা যায়।এতে রোগীর স্বজনরা উত্তেজিত হলে স্থানীয় কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকুর ভাগিনা তানহা এসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে হুমকি প্রদান করলে জনতার নিকট আটক হয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। টিপুকে হত্যার চেষ্টায় আশা-মকুল সহ ২০৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা।

কু‌মিল্লা মে‌ডি‌কে‌লে ক‌রোনা ওর্য়া‌ডে বেড সংক‌ট, রোগীর সংখ‌্যা বে‌ড়েই চল‌ছে

ম‌হিউ‌দ্দিন সুজন
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৭ জুলাই, ২০২১
  • ৩৮১ বার পঠিত

কু‌মিল্লায় খুব দ্রুত ক‌রোনা আক্রা‌ন্তের সংখ‌্যা বে‌ড়েই চল‌ছে। দি‌নে দি‌নে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যু। হাসপাতালে ক‌রোনা বে‌ড খা‌লি নেই চল‌ছে আইসিইউ ওয়ার্ডে হাহাকার।

করোনা রোগীর আত্মীয় স্বজনদের আর্তনাদ আর চিৎকা‌রে হাসপাতা‌লের প‌রি‌বেশ ও বিপন্ন। দিনরাত অ্যাম্বুলেন্সের ডাক‌ে আত্মঙ্কে সাধারণ মানুষ। ক‌রোনার কঠোর বিধিনিষেধেও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে রোগী আর রোগী।

অতিরিক্ত রোগীর চাপ ও জনবল সঙ্কটে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চি‌কিৎসকরা । বর্তমানে হাসপাতালটির পরিচালক ডা. মো. মহিউদ্দিন নিজেই করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

মেডিকেল কলেজ সূত্র মতে, এ হাসপাতালে করোনা ইউনিটে বেড রয়েছে সর্বমোট ১৩৬টি। এর মধ্যে ২০টি আইসিইউ বেড এবং ১০টি এইচডিইউ বেড রয়েছে। তবে এসব বেড অনেক আগেই বুক হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে এ ইউনিটে ১৫১ জন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এদের সবাইকে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ করা যাচ্ছে না। নতুনদের সিলিন্ডার অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে।

সরেজমিন দেখা যায়, শয্যা সঙ্কটের কারণে অধিকাংশ রোগীর ঠাঁই হয়েছে হাসপাতালের বারান্দা ও মেঝেতে। একাধিক নতুন মুমূর্ষু রোগীকে দেখা গেছে করোনা ইউনিটের নিচতলায় বেডের জন্য অপেক্ষা করতে। এছাড়াও রোগী নামানোর সিগন্যাল না পেয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে অক্সিজেন লাগিয়ে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জেলার ১৭ উপজেলা ছাড়াও ফেনী, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসছেন রোগীরা।

কুমেক হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. রেজাউল করিম বলেন, করোনা ইউনিটে ১৩৬টি বেডের বিপরীতে বর্তমানে ১৫১ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। আমরা সাধারণ বেডে নতুন রোগীদের ভর্তি রাখছি।

তিনি আরও জানান, হঠাৎ করে আইসিইউ ইনচার্জসহ হাসপাতালের ১০৩ জন ডাক্তার বদলি হওয়ায় পর্যাপ্ত চিকিৎসা সরঞ্জাম থাকা সত্ত্বেও জনবল সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ফলে নার্স, আয়াসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

কুমিল্লা সিভিল সার্জন ডা. মীর মোবারক হোসেন বলেন, করোনার প্রথম ঢেউয়ের তুলনায় বর্তমানে সর্বোচ্চ শনাক্ত রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে। মৃত্যু তো আছেই। সিটি কর্পোরেশনসহ ১৭ উপজেলায় বাড়ছে মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা। সাধারণ মানুষের অচেতনতার কারণে সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে বলে তিনি মনে করেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com