1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ১২:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাখাওয়াত ইসলাম রানা ঈদের শুভেচ্ছা মহাসড়কে চাপ বাড়লেও নেই জট, স্বস্তিতে বাড়ি ফিরছেন মানুষ। ঈদুল ফিতর‌কে কেন্দ্র ক‌রে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়, ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা স্বন্দী‌পের মা‌নু‌ষের কাছ থে‌কে আজ কলঙ্ক মুক্ত হলাম: প্রধান উপদেষ্টা গাউসছে পাক জামে মসজিদের ইফতার মাহফিল ক‌লেজ শিক্ষার্থী‌কে ধর্ষণ‌ চেষ্টার মামলায় ছাত্রদল আহ্বায়ক বহিষ্কার জামালপু‌রে চুরির অপবাদে রাজমিস্ত্রিকে নির্যাত‌নের ভি‌ডিও ভাইরাল পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় ক‌রেও ১৭ শ্রেণীর মানুষ জান্না‌তে যে‌তে পার‌বে না রাজধানীর গুলশা‌নে মাথায় পিস্তল ঠেকি‌য়ে গু‌লি তৃণমূল পর্যায়ে পুলিশের কল্যাণে ৫ নির্দেশনা দি‌লেন প্রধান উপদেষ্টা

মেহেরপুরে ছাত্রলীগের দুই নেতার বিরুদ্ধে প্রকৌশলীকে পেটানোর অভিযোগ

বিশেষ সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১
  • ৩৫১ বার পঠিত

দরপত্রের ৩০ ভাগ মালামাল সরবরাহ করে শতভাগ সরবরাহের বিল দাখিল করেন ছাত্রলীগের দুই সাবেক নেতা। অনুমোদন না দেওয়ায় ছাত্রলীগের দুই নেতার হাতে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন মেহেরপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী। এমনই অভিযোগ করেছেন লাঞ্ছিত প্রকৌশলী অনুজ কুমার দে।

প্রকৌশলীর অভিযোগ, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তার কক্ষে প্রবেশ করে বিল অনুমোদনের জন্য চাপ সৃষ্টি করে ছাত্রলীগের সাবেক দুই নেতা। সরবরাহকৃত মালামালের বাইরে বিল অনুমোদনে আপত্তি জানালে তাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়।

অভিযুক্তরা হলেন- মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজন ও সদর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাশেদুল ইসলাম আনন্দ।

প্রকৌশলী অনুজ কুমার দে বলেন, সংস্কার কাজের জন্য পাথর, বালি, জ্বালানী কাঠ, ব্যাগ ইত্যাদি ক্রয়ের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়। নিম্ন দরদাতা হিসেবে শাহীদ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করা হয়। অথোরাইজড হিসাবে কাজ করে বারিকুল ইসলাম লিজন। গত ১৮ জুন মালামাল সরবরাহের শেষ তারিখ ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩০ ভাগ মালামাল সরবরাহ করেছে।

যার মূল্য ১২ থেকে ১৩ লাখ টাকা হতে পারে। কিন্তু শতভাগ মালামাল সরবরাহের বিল দাখিল করে অনুমোদন এবং বিল প্রদানের জোর দাবি করেন। সরবরাহকৃত মালামালের বাইরে অনুমোদন সম্ভব না বলে জানালে মানষিক চাপ সৃষ্টি করেন। একপর্যায়ে তুই তুকারি করে কথা বলে। ক্ষুব্ধ হয়ে লিজন আমাকে আমার কক্ষেই মারধর করে। এ সময় চিৎকার করলে অফিসের লোকজন এসে আমাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় মেহেরপুর সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান।

মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করে লিজন জানান, বেশ কিছুদিন থেকে সরবরাহকৃত মালামালের বিল না দিয়ে ঘোরাচ্ছে। জুন ক্লোজিং শেষ হয়ে যাচ্ছে বিলটা তাড়াতাড়ি দেবার দাবি জানানোতে কথা কাটাকাটি হয়েছে।

মেহেরপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (অতিরিক্ত) নজরুল ইসলাম বলেন, মারধরের বিষয়ে শুনেছি। আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।

মেহেরপুর সদর থানার এসআই অর্জুন বলেন, খবর পেয়ে আমরা সড়ক বিভাগে গিয়েছিলাম। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com