1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:১৬ অপরাহ্ন

সীমাহীন দুর্ভোগ – ঢাকা উত্তর সি‌টি

মাসুম মোল্লা:
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৯ জুন, ২০২১
  • ৩৩২ বার পঠিত

উন্নয়ন বঞ্চিত ঢাকা উত্তর সিটির নতুন ১৮ ওয়ার্ড ৪ বছরেও শুরু হয়নি কোনো কাজ একনেকে ৪০২৫ কোটি টাকার প্রকল্প পাস হলেও ১ বছরেও টাকা ছাড় করেনি অর্থ মন্ত্রণালয়
চলমান বর্ষায় সীমাহীন দুর্ভোগ-ভোগান্তিতে জীবন যাপন করছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) সংযুক্ত নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের অর্থাৎ দক্ষিণ খান, উত্তর খান, তুরাগ, হরিরামপুর, বাড্ডা, ভাটারা, সাতাঁরকুল, বেরাঈদ, ডুমনির বাসিন্দারা। সিটি করপোরেশনে যুক্ত হয়ে উন্নয়নের নূন্যতম ছোয়া তো লাগেইনি, বরং দুর্ভোগ বেড়েছে বহুগুণ। ইউনিয়ন পরিষদে থাকলে স্বাভাবিক যে উন্নয়ন হতো, তাও বন্ধ হয়ে গেছে। ভাঙাচোরা রাস্তা, বৃষ্টিতে হাটুপানি হয়ে এলাকা ডুবে যাওয়া, ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকাসহ নানা সমস্যায় জর্জড়িত এই ওয়ার্ডগুলো। কোন রাস্তা মেরামত করা হচ্ছে না, হচ্ছে না কোন ড্রেন। এর মধ্যে দক্ষিণ খানে ওয়াসা নতুন পাইপ বসানোর ফলে মূল সড়ক, ওলি-গলির সব সড়ক নষ্ট হয়ে আছে।

চার বছর আগে ২০১৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ ভেঙে ওয়ার্ডগুলো সিটি করপোরেশনে সংযুক্ত হলেও এখন পর্যন্ত শুরু হয়নি কোন ধরনের উন্নয়ন কাজ। এর মধ্যে দুইবার মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচন অনুষ্ঠিতও হয়েছে কিন্তু হয়নি কোন ধরনের উন্নয়ন। ফলে সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে দিন পার করছেন ওয়ার্ডগুলোর বাসিন্দারা। এসব এলাকার নির্বাচিত কাউন্সিলররাও পড়েছেন বেকায়দায়। পানিবদ্ধতা দূর করতে পারছেন না; ড্রেনের স্ল্যাব ভেঙে গেলেও অনেক সময় নিজের পকেটের টাকা দিয়ে তা ঠিক করে দিতে হচ্ছে। বাসিন্দাদের সমস্যার সমাধান যেমন করতে পারছেন না, তেমনি প্রশ্নের সঠিক উত্তরও দিতে পারছেন না তারা। গত বছর ১৪ জুলাই চার হাজার ২৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার একটি প্রকল্প একনেকে পাস হলেও অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সেই অর্থ ছাড় না হওয়ায় উন্নয়ন শুরু করতে পারছে না ডিএনসিসি।
এদিকে ডিএনসিসি ১৮ ওয়ার্ড কয়েকটি অঞ্চলে ভাগ করলেও অঞ্চলগুলোর নেই কোন অফিস, নেই কোন জনবল। এক অঞ্চলের জনবল আরেক অঞ্চলের বাড়তি দায়িত্ব পালন করছেন। কয়েকটি অঞ্চলে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হলেও তারা অন্য অঞ্চলের অফিসে অফিস করেন। অঞ্চল-৯ এর ভাটারার কোন নাগরিকের জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ, ট্রেড লাইসেন্স বা অন্য কোন সেবার প্রয়োজন হলে তাকে মহাখালীতে অঞ্চল-৩ এর অফিসে আসতে হয়। তেমনি উত্তর খান, দক্ষিণ খান বা তুরাগের নাগরিকদের কোন প্রয়োজন হলে তাকে উত্তরার অঞ্চল-১ এর অফিসে গিয়ে সেবা নিতে হয়। কিছু ক্ষেত্রে কাউন্সিলর অফিসের স্টাফরা নিজেরা গিয়ে এসব কাজ করে থাকেন।

একনেকে পাস হওয়া উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ ছাড় না হওয়ায় সবকিছুই যেন আটকে রয়েছে ডিএনসিসির। মাঝে মধ্যে ডিএনসিসির কর্মকর্তারাও বিরক্তি হয়ে পড়ছেন।
প্রসঙ্গত ২০১৬ সালের ৯ মে সচিবালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভায় ঢাকার আশপাশের ১৬টি ইউনিয়নকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাব অনুমোদন পায়। এরপর ২০১৭ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সম্প্রসারিত অংশে নবগঠিত ৩৬টি ওয়ার্ডকে দশটি অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে ডিএনসিসি অন্তর্ভুক্ত বাড্ডা, ভাটারা, সাতাঁরকুল, বেরাঈদ, ডুমনি, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও হরিরামপুর ইউনিয়নকে ১৮টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। ডিএসসিসির শ্যামপুর, দনিয়া, মাতুয়াইল, সারুলিয়া, ডেমরা, মান্ডা, দক্ষিণগাঁও ও নাসিরাবাদ ইউনিয়নকে ১৮টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়।
২০১৭ সালের ৩০নভেম্বর ডিএনসিসির প্রথম মেয়র আনিসুল হক যুক্তরাজ্যে মারা গেলে ২০১৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের উপ-নির্বাচনে মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন আতিকুল ইসলাম। সে সময় ১৮টি ওয়ার্ডেও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে আবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ডিএনসিসির অন্তর্ভুক্ত বাড্ডা, ভাটারা, সাঁতারকুল, বেরাঈদ, ডুমনি, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও হরিরামপুর ইউনিয়নের ওয়ার্ডগুলো হল: ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫০, ৫১, ৫২, ৫৩ ও ৫৪ নম্বর।

এসব বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য ২৬ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প নিয়ে আমরা কাজ করছি। এর মধ্যে উন্নয়ন পরিকল্পনা অনেকটুকু এগিয়েছে। একটি প্রকল্প একনেকে পাস হয়েছে, টাকা ছাড় হলে আমরা সেনাবাহিনীর মাধ্যমে দ্রুত কাজ শুরু করবো। কয়েকটি মূল সড়ক ৬০ ও ৭২ ফুট পর্যন্ত প্রসস্ত করা হবে।
তিনি আরো বলেন, ইউনিয়ন থেকে সিটি করপোরেশন হয়েছে ওয়ার্ডগুলো। সিটির কোন অবকাঠামো নেই এসব এলাকায়, নেই ড্রেনেজ ব্যবস্থা। উচু এলাকার ড্রেন বা ময়লার পানি নিচু জমিতে ফেলা হতো। এ অবস্থা থেকে সিটি করপোরেশনের নাগরিক সুবিধা দেয়া উপযুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। পানিবদ্ধতা নিরসনে ড্রেনেজ বা রাস্তার কাজ শুরু প্রকল্পের অর্থ ছাড় না হলে আপাতত সম্ভব না বলেও জানান তিনি।
জনবল নিয়োগের ক্ষেত্রে সেলিম রেজা বলেন, আমরা ইতোমধ্যে প্রায় একশো জনের মত জনবল নিয়োগ দিয়েছি। ধাপে ধাপে জনবল নিয়োগ দেয়া হবে।

ডিএনসিসির প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাসেম বলেন, আগামী ২০ বছরের জনসংখ্যার অনুপাত হিসেব করে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডের উন্নয়ন পরিকল্পনা করছি। কোন রাস্তা কতটুকু হবে, কোথায় আঞ্চলিক অফিস, কমিউনিটি সেন্টার, খেলার মাঠ, পার্ক, গোরস্তান, ওয়ার্ড কমúেøক্স, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার স্থান নির্ধারণের ড্রাফ্ট চূড়ান্ত করেছি। তিনি জানান, চাহিদার আলোকে গুরুত্ব দিয়ে একটি একটি করে কাজ করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা ও অর্থ ছাড় হয়ে কাজ শুরু করতে সম্ভবত আরো এক বছর সময় লেগে যেতে পারে।

এদিকে চলমান পানিবদ্ধতা নিরসনের জন্য রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন ওয়ার্ড কাউন্সিলর, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ড্রেন পরিষ্কার করা, ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার, নিচু জমি পরিষ্কার করে পানি প্রবাহের ব্যবস্থা করাসহ যেভাবে ওয়ার্ডগুলো বসবাসের উপযোগী করা সম্ভব তা করার চেষ্টা করছেন।
অঞ্চল-৭ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদ বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দিয়ে ড্রেন পরিষ্কারের কাজ করছি। সেসব নিচু জায়গায় বর্তমানে পানি নামে সেসব স্থান পরিষ্কার করছি। অঞ্চল-৮ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা আবেদ আলী ইনকিলাবকে বলেন, পানিবদ্ধতা নিরসনে ওয়ার্ডগুলোর ড্রেন পরিষ্কার করছি। পানি জমলেও তা আস্তে আস্তে নেমে যাচ্ছে।

৪৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলী আকবর বলেন, এখন পর্যন্ত কোন উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হয়নি। পরিকল্পনামাফিক সুন্দর ড্রেনেজ ব্যবস্থা না হলে ওয়ার্ডের পানিবদ্ধতার যে সমস্যা রয়েছে তা দূর হবে না। ড্রেন পরিষ্কার করে এ সমস্যা দূর হবে না।
এদিকে সামান্য বৃষ্টি হলেই ৪৯ নং ওয়ার্ডের আশকোনা বাজারের মূল রাস্তায় হাটু পানি জমে যায়। কয়েকবার ড্রেন পরিষ্কার করা হলেও এ সমস্যা দূর হচ্ছে না। কাউন্সিলর আনিছুর রহমান নাঈম জানান, পানিবদ্ধতা দূরীকরণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নগুলোর জনপ্রতিনিধিসহ বাসিন্দারা বলছেন, ইউনিয়নগুলোর দায়িত্ব সিটি কর্পোরেশন নিলেও এখনো লোকবল নিয়োগ দেয়া হয়নি। এ কারণে সরকারি বরাদ্দও মিলছে না। আবার যেহেতু এসব ইউনিয়ন সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত তাই ইউনিয়ন পর্যায়েও উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। ডিএনসিসির ভাটারা এলাকার বাসিন্দা মাসহুদুল ইসলাম বলেন, এলাকার রাস্তা সংস্কার, পানিবদ্ধতাসহ নানা সমস্যা রয়েছে। এসব কাজের বিষয়ে জনপ্রতিনিধির কাছে গেলে তারা বলেন, সিটি কর্পোরেশনের বাজেট নেই।

দক্ষিনখান আদর্শ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এসএম তোফাজ্জল হোসেন বলেন, সরকারি হিসাবে দক্ষিণখান আদর্শ ইউনিয়নের আয়তন ২২ বর্গকিলোমিটার। বসবাসকারীর সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ। তিন বছর আগে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে অন্তর্ভুক্ত হলেও নাগরিক সুবিধা মিলছে না। আর সিটি কর্পোরেশনে আসার কারণে ইউনিয়ন পর্যায়ের উন্নয়ন কার্যক্রম থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন বাসিন্দারা। রাস্তা সংস্কারসহ সব ধরনের নাগরিক সেবাই স্থবির হয়ে পড়েছে। গ্রাম থেকে শহরে উন্নীত হওয়া ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নবগঠিত ১৮টি ওয়ার্ডের উন্নয়নে কর্তৃপক্ষকে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানিয়েছেন এসব অঞ্চলের এলাকাবাসী।

এসব বিষয়ে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেছেন, সম্প্রসারিত এলাকা সুপরিকল্পিতভাবে আধুনিক নগরীতে রূপান্তর করা হবে। এসব এলাকার জনসাধারণ যেন সব ধরনের নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারেন সে লক্ষ্যে সরকার শুরু থেকেই সচেতন। এরই মধ্যে ডিএনসিসির সম্প্রসারিত নবগঠিত ১৮ ওয়ার্ডে পূর্ণাঙ্গ সেবা-উন্নয়নের কাজ অনেক ওয়ার্ডে শুরু হয়েছে এবং বাকিটা শিগগিরই শুরু হবে। তিনি বলেন, ডিএনসিসির নবগঠিত প্রতিটি ওয়ার্ডে খেলার মাঠ, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ঈদগাহ, শিশু পার্ক, কমপক্ষে তিনটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ভবন বা সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস), তিনটি পাবলিক টয়লেট এবং ওয়াসার পাম্প-বিদ্যুতের উপকেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

৪ হাজার ২৫ কোটি টাকার প্রকল্পে যা আছে:
গত বছরের ১৪ জুলাইয়ে এই প্রকল্পটি অনুমোদন দেয় সরকারের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কথা রয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় নতুন ১৮টি ওয়ার্ডে মোট ১৮২ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে। এর মধ্যে প্রধান সড়কগুলো চার লেন (৩৩ কিলোমিটার) করা হবে। দুই লেনের সড়ক নির্মাণ করা হবে প্রায় ৪০ কিলোমিটার। বিদ্যুৎ, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ক্যাবলসহ অন্যান্য তার মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যেতে ‘ইউটিলিটি ডাক্ট’ নির্মাণ করা হবে ৯৭ কিলোমিটার। এই খাতে ব্যয় হবে ৭৪৩ কোটি ৬৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। নর্দমা নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে ২৩৩ দশমিক ৫৭ কিলোমিটার। এতে ব্যয় হবে এক হাজার ৫১ কোটি ২২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। প্রতি কিলোমিটার নর্দমা নির্মাণে ব্যয় হবে চার কোটি ৪৯ লাখ ২৯ হাজার ৯০০ টাকা।

১৮টি ওয়ার্ডে খালের সংখ্যা ১৩টি। দৈর্ঘ্য প্রায় ২৮ দশমিক ৫১ কিলোমিটার। এই খালগুলোর উভয় পাশে হাঁটাচলার পথ ও সাইকেল লেন নির্মাণ করা হবে ৫৮ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৮২ কোটি ৫৬ লাখ ছয় হাজার টাকা। এছাড়া এসব ওয়ার্ডে মোট ১২ হাজার ২৬৭টি এলইডি বাতি স্থাপন করা হবে। এতে ব্যয় হবে ১২০ কোটি ২৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। এই অর্থের মধ্যে বাতির দাম, পোল, ক্যাবল, সুইচ এবং আনুষঙ্গিক খরচ ধরা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com