1. nagorikkhobor@gmail.com : admi2017 :
  2. shobozcomilla2011@gmail.com : Nagorik Khobor Khobor : Nagorik Khobor Khobor
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৭:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কু‌মিল্লায় শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘাতক গ্রেফতার ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন কু‌মিল্লা সদর দ‌ক্ষিণে স্কুল ফেরার প‌থে শিশু‌কে ধর্ষণের পর হত্যা ‌দেশ বি‌দে‌শের সকল খবর জান‌তে নাগ‌রিক খব‌রের পা‌শে থাকুন

বগুড়ায় তালাকপ্রাপ্ত নারী‌কে নির্যাতনের পর মাথা ন‌্যাড়া : শ্বশুর ও ভাসুর গ্রেফতার

বগুড়া সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৪৮২ বার পঠিত

বগুড়ার শাজাহানপুরে তালাকপ্রাপ্ত এক নারীকে মাথা ন্যাড়া করার অভিযোগে শ্বশুর ও ভাসুরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক রয়েছে।রোববার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে ওই নারীর শ্বশুর উপজেলার সুজাবাদ উত্তরপাড়ার মৃত তজমল আলীর ছেলে ইয়াছিন আলী (৫৮) ও ভাসুর আইদুল ইসলামকে (৩০) গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলার বাদী ওই নারী জানান, গত পাঁচ বছর আগে সুজাবাদ উত্তরপাড়ার ইয়াছিন আলীর ছেলে সুমনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। সংসার জীবনে তাদের ইশান নামে দুই বছরের একটি ছেলে রয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে গত বছরের ২৪ মার্চ তাদের ছাড়াছাড়ি হয়। এরপর থেকে তিনি ছেলেকে নিয়ে ভান্ডারপাইক উত্তরপাড়ায় বাবার বাড়িতে থাকেন। মাঝে মধ্যে তার সাবেক স্বামী সুমন ছেলেকে দেখতে আসতেন।
শনিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার মাদলা চাঁচাইতারা বন্দরে সুমন নিজের কম্পিউটার দোকানে ছেলে ইশানকে আনতে বলেন। ছেলেকে নিয়ে তার দোকানে গেলে পূর্বপরিকল্পিতভাবে স্বামী, শ্বশুর ও ভাসুর জোর করে দোকানের ভেতর নিয়ে সাটার বন্ধ করে দেন। এসময় তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মেরে আহত করেন। পরে দুই হাত চেপে ধরে তার মাথা ন্যাড়া করে দেন। তার চিৎকারে স্থানীয়রা এসে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ওইদিন রাতে স্বামী, শ্বশুর ও ভাসুরকে আসামি করে মামলা করেন তিনি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ঘটনার পর থেকে আসামিরা পলাতক ছিলেন। মোবাইল ট্র্যাকিং করে ইয়াছিন আলী ও আইদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্য আসামি সুমনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 nagorikkhobor.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com