কুমিল্লা সদর উপজেলার সাতরায় হত্যাকান্ডের প্রায় এক বছর পর নিহত মেহেদী হাসান রিফাতের(১০) লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। মামলা তদন্তের স্বার্থে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য গত বৃহষ্পতিবার দুপুরে কুমিল্লা শহরতলীর চম্পকনগর (সাতরা ) এলাকার কবরস্থান থেকে রিফাতের লাশ উত্তোলন করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এসময় কুমিল্লার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্যাট জনি রায়, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই এর ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান এবং নিহত শিশুর পরিবারের সদস্য সহ এলাকার বিপুল সংখ্যক উৎসুক জনতা উপস্থিত ছিলেন।
পিবিআই সুত্র জানায় , ২০১৯ সালের ১৯ অক্টোবর মেহেদী হাসান (১০) নামে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া শিশুকে কুপিয়ে হত্যা করার পর বাসার পাশের ডোবায় ফেলে রাখে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। খুন হওয়া শিশু মেহেদী কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার হালিমানগর এলাকার সাতরা চম্পকনগর গ্রামের প্রবাসী আলমগীর হোসেনের ছেলে। হত্যাকান্ডের ঘটনায় কোতয়ালী থানা পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করলেও পরে আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য পিআইবি কুমিল্লাকে দেওয়া হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মতিউর রহমান মামলার তদন্তের স্বার্থে ডিএনএ পরীক্ষার জন্যে একবছর পর নিহত মেহেদী হাসানের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়।