লজ্জা নয়,সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসুন-
এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে চলাটা আর ও কঠিন হয়ে যাবে।
কুমিল্লা মুরাদপুর প্রফেসরপাড়া জানু মিয়া মসজিদ সংলগ্ন আবাসিক এলাকার শিক্ষিত সমাজ ও যারা এই এলাকার সুরক্ষা ও দেখভালোর দায়িত্বে আছেন তাদের উদ্দেশ্য করে বলছি !
প্রফেসরপাড়া এলাকায় এখন চুরি, ছিনতাই ,অসমাজিক কাজকর্ম বেড়েই চলেছে। বাসা বাড়িতে নিজেদের ছেলে-মেয়ে নিয়ে সুস্থ ভাবে বসবাস করাটা কঠিন হয়ে পড়েছে।ভবিষতে হয়ত কেউ বাসায় ও থাকতে পারবে না। বলছিলাম প্রফেসরপাড়া এলাকার বিশেষ করে ৪ নং লেইন ও ৫ নং লেইন এর আশপাশসহ পরিত্যক্ত মাঠের জায়গায় চলতে থাকে নানা ধরনের অপকর্ম । জমিয়ে তাদের আড্ডা চলতে থাকে । গত কয়েকদিন যাবৎ বাড়িগুলোতে সন্ধ্যার পরে জানালা দিয়ে পালতু ও অশোভনীয় অনেক জিনিসপত্র ছুড়ে মারা হয়। এমন সব জিনিসপত্র যার নাম নেওয়াটা সম্বভ নয়। পরিবারে সন্তানদের সামনে পড়তে হয় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে, এখনকার প্রায় সবগুলো বাসায় এই অবস্থা। কিন্তু কেউ কোনো প্রতিবাদ করতে পারছে না, পারছে প্রকাশ করতে।
সমস্ত প্রফেসর পাড়াতে প্রতিটি কোনায় কোনায় সি সি ক্যামেরা স্থাপন করা জরুরী প্রয়োজন। এতে করে অসাসাজিক কাজ গুলো বন্ধ হবে। চুরি করা সেটাতো নরমাল ইস্যু, চুরিও সব সময় হচ্ছে তাও বন্ধ হয়ে যাবে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে অসামাজিক নোংরা কাজগুলো। দুনিয়ার নিকৃষ্ট ও পালতু মনের নোংরা মানুষগুলো। সবাইকে সচেতন হতে হবে। সচেতন হতে হবে এই এলাকার বিবেকবান ও শিক্ষিস সমাজের কর্তাদের। অসামাজিক কার্যকলাপ গুলো বন্ধ করতে কুমিল্লার আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
সচেতন মুরাদপুর প্রফেসরপাড়ার পক্ষে
শোয়েব হোসাইন