কুমিল্লা ছাত্রদলের একজন ত্যাগী নেতা এবং জিয়ার আর্দশ নিয়ে রাজনীতির মাঠে একজন প্রতিবাদী কন্ঠস্বর ও মানবিক ব্যক্তি হিসেবে নগরীতে বেশ পরিচিত ব্যক্তি মহিউদ্দিন হোসাইন। দীর্ঘ বিশ বছর ধরে জিয়ার আর্দশ্য বুকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে সব সময় সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে । রাজনীতি করতে গিয়ে সরকারদলীয় ও নিজেদের গ্রুফিং এর কারনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের শিকার হয়ে তার নামে বেনামে অনেক মামলা হয়। রাজনীতি করতে গিয়ে অনেকগুলো মামলার আসামি হয় মহিউদ্দিন।
মহিউদ্দিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করে সাজানো গল্পের ভিলেন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমুলক চাঁদাবাজির মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। উক্ত মামলায় ৩ মার্চ রাতে নিজবাড়ীর সামনে থেকে মহিউদ্দিনকে গ্রেফতার করে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশ। মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায় মুল সুত্রপাত।
কুমিল্লা নবাববাড়ী ও নানুয়াদীঘিরপাড় এলাকায় স্থানীয় এক বিএনপির রাজনীতির একাংশের সমর্থক নেতা বকুল মিয়া প্রশাসনের অনুমতি না নিয়ে বিভিন্ন পয়েন্টে সিসি ক্যামরা লাগানোর চেস্টা করলে বাধা দেয় মহিউদ্দিন। স্থানীয় এক ব্যবসায়ি জানান, মহিউদ্দিন প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে তারপর সিসি ক্যামরা লাগানোর জন্য বলেন এবং প্রসাশনের অনুমতি ছাড়া সিসি ক্যামরা স্থাপন ও লাগানোর জন্য বাধা দেয়, এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায় তারা, একপর্যায়ে চাদাঁ চাওয়ার দাবী ওঠিয়ে ও রাজনীতিক প্রতিহিংসার অজুহাতে তার বিরুদ্ধে চাঁদাদাবীর মিথ্যা অজুহাত দাড় করিয়ে ষড়যন্ত্রমুলক মামলা দায়ের করে।
এলাকার একাধিক ব্যক্তি জানায়, দেশে করোনার প্রার্দুভাব শুরু হওয়ার পর থেকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তির লাশ দাপনে যেখানে পরিবারের লোকজন কাছে আসে না, সেখানে বিবেক টিমের সদস্যরা নিওজর জীবন বাজী রেখে মৃত ব্যক্তিদের দাপন সম্পুর্ন করে আসছে। বিবেক টিমের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে মহি উদ্দিন প্রায় অর্ধশত মৃত দেহের দাফন সম্পুর্ন করে। একজন মানবিক যোদ্ধা হিসেবে মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা মামলা দায়ের ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এলাকাবাসী মানবিক যোদ্ধা মহিউদ্দিনের মুক্তির দাবীতে নগরীর কান্দিপাড়ে মানব বন্ধন কর্মসুচি পালন করে। মানব বন্ধনে বক্তারা অতিদ্রুত মহিউদ্দিনকে জামিনে মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান।