বিএনপি ও আওয়ামীলীগের দুই দলের মধ্যেই আলোচনায় মুখে মুখে ছিলো একটি নাম , তিনি হলেন আন্তর্জাতিক সমাজকর্ম গবেষক, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি নয়ন বাঙ্গালী। যিনি আজ নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন। সবার সাথে যার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন! কিন্তু গোটা চৌদ্দগ্রাম শূন্যতায় এক ব্যক্তির অপেক্ষায়। তবে বিশ^স্থ সূত্রে জানতে পারি, তিনি আর ফিরে আসবেন না।
২০১০সালের নির্বাচনে নয়ন বাঙ্গালী বিজয়ী হওয়া স্বত্তে¡ও ভোট গণনার পূর্বেই আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীকে মেয়ন ঘোষনা করা হয়। পরবর্তী ঐ মেয়র গোটা চৌদ্দগ্রাম পৌরসভায় একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে। চৌদ্দগ্রাম পৌরসভা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নয়ন বাঙ্গালী তার এলাকায় বিপুল জনপ্রিয় এবং দীর্ঘ এক যুগ কোটি কোটি টাকা জনসেবায় ব্যয় করে তার তিনতলা ভবন দিয়েছে এলাকার শিশু-কিশোরদের পাঠদানে ‘বাঙ্গালীর পাঠশালা’র জন্য।
তবে শীঘ্রই নয়ন বাঙ্গালী যাচাই-বাচাই করে তার উত্তরসূরী প্রার্থীদের একটি তালিকা কেন্দ্রে পাঠাবেন বলে জানা যায়- এদিকে আওয়ামী রয়েছে ব্যাপক অন্তকোন্দল। আওয়ামীলীগ থেকে উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জি.এম মীর হোসেন মীরুকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। চৌদ্দগ্রামে নির্বাচন এলেই নয়ন বাঙ্গালী বনাম মিজান এর যে কলরব ও আওয়াজ উঠতো তা এবার হয়তো জনগণ দেখবেননা।
Leave a Reply